২৫ ডিসেম্বরের মধ্যে এ এইসএসসি ফলাফল প্রকাশ- hsc exam 2020 update news today bangladesh
hsc exam 2020 update news today bangladesh-
২৫ ডিসেম্বরের মধ্যে এ এইসএসসি ফলাফল প্রকাশ- hsc exam 2020 update news today bangladesh-
আমরা সকলে জানি যে মহামারি করোনা ভাইরাস এর কারণে শিক্ষার্থীদের ২০২০ পরিক্ষা নেওয়া সম্বভ হয়নি -কিন্তু ইতিমধ্য নন সেন্টার ক্লাসগুলোতে অ্যসাইনমেন্ট এর উপর একটি পরিক্ষা নেওয়া হয়েছে কিন্তু তা শিক্ষার্থীদের বাড়িতে নেওয়া হয়েছে
শিক্ষার্থীরা ইন্টারনেট বা নিজ বিদ্যালয় থেকে তাদের বিষয়ের প্রশ্ন প্রতি সাপ্তাহে সংগ্রহ করে তার উপর ভিত্তি করে তারা নিজ ঘরে পরিক্ষা দিত -
কিন্তু যারা এইবার এইচএসসি পরিক্ষর্থী ছিল তাদের কি হবে -তাই তাদের জন্য
চলতি ডিসেম্বর মাসের শেষের দিকে প্রকাশ করা হতে পারে ২০১৯-২০ এইচএসসি ও সমমানের ফলাফল। চলমান মহামারি করোনাভাইরাসের কারণে বাতিল করা হয় এ বছরের এইচএসসি পরীক্ষা। পরে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় অটোপাশের। তবে অটোপাশের ক্ষেত্রে নাম্বার দেওয়া হবে কি ভিত্তিতে তা এখনো চূড়ান্ত হয়নি।
বিভিন্ন শিক্ষা বোর্ড চেয়ারম্যানরা গণমাধ্যমকে জানিয়েছেন, নম্বরপত্র তৈরিতে শিক্ষা বোর্ড থেকে তৈরি করা একটি খসড়া নীতিমালা শিক্ষামন্ত্রীর কাছে পাঠানো হয়েছে। যেটাতে কিবাবে কি করবেন ততা নিয়ে বিস্তারিত বাবে তুলে দরা হইয়াছে -বর্তমানে সেটি পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা হচ্ছে। এ নীতিমালা অনুমোদন পেলে সেই ফরম্যাটে নম্বরপত্র তৈরি করা হবে। আগামী ২৫ ডিসেম্বরের মধ্যে এ পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ করা হতে পারে।
খসড়া নীতিমালা অনুযায়ী, পরীক্ষার্থীদের বিষয়ভিত্তিক নম্বর নির্ধারণ করা হবে। তার মধ্যে জেএসসিতে ২৫ শতাংশ এবং এসএসসিতে প্রাপ্ত নম্বরের ওপর ৭৫ শতাংশ নির্ধারণ করা হবে। যারা জেএসসিতে অংশগ্রহণ করেনি তাদের ক্ষেত্রে শতভাগ নম্বর এসএসসি পরীক্ষায় প্রাপ্ত নম্বরের ওপর নির্ধারণ করা হবে। কেউ আগের দুই পরীক্ষায় জিপিএ-৫ পেলেও অতিরিক্ত বিষয়ে ও ব্যবহারিক পরীক্ষার নম্বর যুক্ত থাকলে তাদের ক্ষেত্রে
এইচএসসিতে জিপিএ-৫ পরিবর্তন হতে পারে। বিষয়ভিত্তিক ইমপ্রুভমেন্ট পরীক্ষার্থীদের ক্ষেত্রেও একই সূত্র অনুসরণ করতে নীতিমালায় উল্লেখ করা হয়েছে।
চলতি বছর করোনাভাইরাসের কারণে এইচএসসি-সমমান পরীক্ষা বাতিল করা হয়। সব পরীক্ষার্থীকে অটো পাসের ঘোষণা দেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি। এজন্য একটি জাতীয় পরামর্শক কমিটি গঠন করা হয়। কমিটির সুপারিশের ভিত্তিতে অটো পাসের বিষয়ভিত্তিক নম্বর নির্ধারণ করা হবে বলেও ঘোষণা দেয়া হয়।